বিষয়ঃ বর্গা ও ভাগচাষ সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান||| চতুর্থ বা শেষ পর্বঃ ~
ভূমি সংস্কার আইনের বিভিন্ন ধারাতে বর্গা চাষ রদের ব্যাপারে উল্লেখ আছেঃ
১৭(১) ধারা:
ক) বর্গাদার কোন যুক্তিও সঙ্গত কারণ ছাড়া জমি চাষ না করে যদি ফেলে রাখেন বা জমির শ্রেণী পরিবর্তন করেন। তাহলে বর্গাদার হিসাবে তার নাম বাতিল হবে।
খ) বর্গাদার উৎপন্ন ফসলের ভাগ মালিককে যদি না দেন। তাহলেও বর্গাদার হিসাবে তার নাম বাতিল হবে।
গ) বর্গাদার জমি নিজে চাষ না করে যদি অন্য কাউকে দিয়ে চাষ করান। ভাড়া করা মজুর বা কাজের লোক কে ফসল বা অর্থের বিনিময়ে চাষ করালে সেটি নিজ চাষ বলে গণ্য হবে না।
ঘ) মালিক নিজেই ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে জমি নিজের চাষে আনতে চান। তবে জমি মালিকের নিজ চাষে আনার ফলে যদি বর্গাদারের মোট চাষের জমির পরিমাণ ১ হেক্টরের* নীচে নেমে যায় বা মালিকের মোট চাষের জমির পরিমাণ ৩ হেক্টরের বেশি হয়ে যায় তবে আবেদন গ্রাহ্য হবে না।
১৭(২) ধারা:
মালিক বর্গাদারের কাছ থেকে জমি ফিরিয়ে আনার দুবছরের মধ্যে যদি নিজে চাষ করেন বা অন্যকে দিয়ে চাষ করান তাহলে ওই জমি খাস বলে ঘোষিত হবে।
১৭(৪) ধারা:
মনে রাখবেন একজন বর্গাদারের জমি, নিজ জমিসহ ৪(চার) হেক্টরের বেশি হবে না।
১৭(৫) ধারা:
যদি দেখা যায়, একজন বর্গাদার চার হেক্টরের বেশি জমি চাষ করছেন, তাহলে অতিরিক্ত জমির ফসলের বর্গাদারের অংশ সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।
১৭(৬) ধারা:
যদি বর্গাদার মালিকের চার হেক্টরের বেশি জমি চাষ করেন, তাহলে মালিক অতিরিক্ত জমিতে পাট্টা পাওয়ার যোগ্য কোন ব্যাক্তিকে ভূমি সংস্কার আইনের ৪৯ ধারায় বর্গাদার নির্বাচিত করতে পারেন।
১৮(১) ধারা:
এই ধারা অনুসারে মালিক ভাগচাষ আধিকারিকের নিকট বর্গা চাষ রদ, ফসলের ভাগ, ফসল খামারে তোলা ইত্যাদির জন্য আবেদন করতে পারেন। ভাগচাষ আধিকারিক উভয় পক্ষের শুনানি ও সরেজমিনে তদন্ত করে, বিষয়টিকে নিষ্পত্তি করবেন। মালিক ও বর্গাদারের কোন পক্ষ ভাগচাষ আধিকারিকের রায় মেনে নিতে না পারলে তিনি মহকুমা শাসকের নিকট অর্থাৎ SDL&LRO অফিসে আবেদন করতে পারে।
১৯ ধারা:
বর্গা সংক্রান্ত সমস্যা আধিকারিক কর্তৃক নিষ্পত্তি হওয়ার পর মালিক ও বর্গাদারের কোন পক্ষ অসন্তুষ্ট হলে, তিনি এই ধারা মূলে এক মাসের মধ্যে মোকদ্দমা করতে পারেন। যদি তিনি মোকদ্দমা করতে এক মাসেরও বেশি দেরী করেন, তাহলে আপিল কর্তৃপক্ষ তামাদি আইনের ৫ ধারার মাধ্যমে বিলম্বের বিষয়টিকে মকুব করতে পারেন।
১৯(ক) ধারা:
কোন ব্যাক্তি যদি ১৭, ১৮, ১৯ ধারায় ভাগচাষ আধিকারিকের দেওয়া আদেশ প্রতিপালন করা থেকে বিরত থাকেন অথবা ১৬(৩) ধারা অনুসারে ফসল ভাগ পেয়েও ভাগের প্রাপ্তি স্বীকার করে রসিদ না দেন তবে সেটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য হবে। এতে ব্যাক্তি ৬ মাসের জেল অথবা ৫০০ টাকা জরিমানা হতে পারে।
তবে এটি আদালতের বিচার্য বিষয়, রাজস্ব আধিকারিক এই আদেশ দেবেন না। তবে দপ্তরের আধিকারিকরা এই ধারায় কেশ রুজু করতে পারেন।
১৯(খ) ধারা:
কোন বর্গাদার যদি বলপূর্বক তার মালিকের জমি চাষ থেকে উচ্ছেদ হন এবং বর্গাদার যদি ভাগচাষ আধিকারিকের নিকট কোন দরখাস্ত করেন তাহলে ভাগচাষ আধিকারিক মালিককে পুনরায় বর্গা চাষে ফিরিয়ে আনার আদেশ দেবেন।
তবে এর মধ্যেই যদি ওই জমিতে মালিক অথবা তার কোন লোক ইতিমধ্যেই চাষ করে ফেলেন, তাহলে জমিতে উৎপন্ন ফসলের শতকরা ৬০ ভাগ পাবেন পূর্বে উচ্ছেদ হওয়া বর্গাদার আর বাকি ৪০ ভাগ সরকারি কোষাগারে জমা পড়বে।
যদি জমিটি চাষহীন অবস্থায় পড়ে থাকে তৎক্ষণাৎ জমিটি পূর্বতন বর্গাকার যেন ফেরত পায় সেই আদেশ দিতে হবে। আর যদি চাষ শুরু হয়ে যায় তাহলে ফসল ফলার পর বর্গা জমি ফেরত পাওয়ার আদেশ কার্যকর হবে।
আবার জমিটি যদি মালিক কর্তৃক নিযুক্ত অন্য কোন চাষি চাষ করেন তাহলে উৎপন্ন ফসলের শতকরা ৭৫ ভাগ পাবেন পূর্বতন বর্গাদার, বাকী ২৫ শতাংশ পাবেন চাষি।
(মনে রাখবেন, উচ্ছেদ হওয়ার দুই বছরের মধ্যে পুনরায় বর্গা চাষ ফিরে পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।
বর্গাদার উচ্ছেদ যদি ১৯৭০ সালের ৪ঠা আগষ্টের আগে হয়ে থাকে তাহলে এই আইন সেক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।)
২০(খ) ধারা:
বর্গাদার স্বেচ্ছায় যদি বর্গাচাষ ত্যাগ করেন। সেক্ষেত্রে জমির মালিক ভাগচাষ আধিকারিকের নিকট নতুন বর্গাদার নিয়োগের জন্য আবেদন করবেন। আর তিনি যদি আবেদন না করেন, তাহলে আধিকারিক যদি অন্যভাবে সংবাদ পান। তাহলে তিনি পূর্বতন বর্গাদার আর মালিকের শুনানী করে নিশ্চিত হবেন বর্গাদার স্বেচ্ছায় বর্গাচাষ বর্জন করেছেন কি না। যদি আধিকারিক সন্তষ্ট হন তিনি স্বেচ্ছায় বর্গাচাষ ছেড়েছেন তাহলে আধিকারিক নতুন করে কাউকে ওই জমিতে বর্গাদার নিয়োগ করাবেন। এ ব্যাপারে পাট্টা পাওয়ার যোগ্য এমন ব্যাক্তিদের মধ্যে কাউকে বর্গাদার হিসাবে নিয়োগ করাবেন।
বর্গা চাষ সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা এখানেই শেষ হলো। এরপরেও কোন ব্যাক্তির কোন প্রশ্ন থাকলে, আমাদের কমেণ্ট বক্সে লিখতে পারবেন। তাছাড়া আমাদের আলোচনার এই প্রসঙ্গ গুলিতে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না।
আরও দেখুন:
বিষয়ঃ বর্গা ও ভাগচাষ সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান|||প্রথম পর্বঃ~https://aamarbhumi.blogspot.in/2018/04/blog-post.html?m=
বিষয়ঃ বর্গা ও ভাগচাষ সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান|| দ্বিতীয় পর্বঃ~
https://aamarbhumi.blogspot.in/2018/04/blog-post_11.html?m=1
বিষয়ঃ বর্গা ও ভাগচাষ সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধান|||তৃতীয় পর্বঃ~
https://aamarbhumi.blogspot.in/2018/04/blog-post_12.html?m=1
কিভাবে বাংলারভূমি ওয়েবসাইট মোবাইলেও খোলা যায়?
আমার রায়ত জমির পরিমাণ এক একর আর বর্গা হয়ে যাওয়া জমির পরিমাণ 73 ডে.।জমিটি নিজে চাষ করি এক্ষেত্রে কি বর্গাদার উচ্ছেদ করা যায়
ReplyDeleteনা, বর্গাদার উচ্ছেদ করা যাবেনা।
Deleteদীর্ঘ প্রায় ৪০-৫০ বছর যাবৎ বর্গাদার
Deleteজমি চাষ না করলে বর্গাদার উচ্ছেদ করা যাবে?
Let's jomi 50bachar Malik Chas Kore seta ki bargadar uchhed habe bargadar er keu nei sudhu record e name Bose ache
Deleteবগাদার 18 বছর আগে মারা গেছে কিনতু ওয়ারিশ গন এখন পজনত কারো নামে ভাগ রেকড করে নি তার বাবার নামে হোয়ে আছে কিভাবে মালিক ফিরে পাবে উত্তরের অপে
Deleteখায় র ইলাম
না, এই জমি থেকে বর্গা তোলা যাবে না।
ReplyDeleteবর্গাদার পরিবর্তন করা যাবে কিনা?
Deleteবর্গাদার যদি মারা যান তাহলে কি বংশ পরস্পরায় বর্গাদার আইন চলতে থাকবে, না জমির মালিক জমি ফিরে পাবে ? উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম ।
DeleteBorga mara geche chele meye keu nai tahole tar nam ki borga hisabe theke jabe?
Deleteচাকুরীরত ব্যক্তি কি ওয়ারিশ সুত্রে বর্গাকার হতে পারে
ReplyDeleteনা,হতে পারেনা।
DeleteUnknown26 January 2019 at 23:46
ReplyDeleteচাকুরীরত ব্যক্তি কি ওয়ারিশ সুত্রে বর্গাদার হতে পারে
এটা আমারও প্রশ্ন। দয়া করে উত্তর দিন।
Deleteবর্গচাষি মারা গেলে কি হবে?
ReplyDeleteবর্গাচাষী মারা গেলে তার উত্তরাধিকার বর্গাদার হবে?
Deleteবর্গাচাষি মারা গেলে তার উত্তরাধিকার দের মধ্যে যিনি বড় এবং চাষবাসের সঙ্গে যুক্ত তিনি বর্গাদার হবেন।
Deleteবর্গচাষি মারা গেলে কি হবে?
ReplyDeleteআমি বর্গা চাষী। জমির মালিক যদি জমিটি বিক্রয় করতে চায় এবং আমি যদি ওই জমি কিনে নিতে চাই, সেক্ষেত্রে ক্রয় করার নিয়ম কি অর্থাৎ আমাকে কি হারে মূল্য দিতে হবে। জানাবেন প্লিজ,
ReplyDeleteজমির বর্তমান যা বাজার দর সেই মূল্যেই আপনাকে দাম দিতে হবে।
Deleteএই ক্ষেত্রে কি বর্গা জমি বাদ দিয়ে মালিকের জমি বাজার দর দিতে হবে?নাকি বর্গা জমি ও মালিকের জমির মোট প্রিমা ধরতে হবে?
DeleteAme akta jomi ney6e borga lika a6y kintu chase hoy na bare kory6e housbillding lon py ne parsonal lon ney bare kory6e ame barir uopr lon nity chy ame par6e na aya borga ki kory utby
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteDanga borga recordki vabe nam katano jay
ReplyDeleteজমির মালিক বর্গা চাষী কে বাদ দিয়ে অন্য যেকোনো ব্যাক্তির কাছে জমি কি বিক্রি করতে পারবে?
ReplyDeleteপারবে
Deleteবর্গা জমি কিনতে হলে কি করতে হবে??
Delete2009সালে বরগা রয়েছে এমন জমি কিনে 2019সাল অবধি কোনো চাষ হয়নি এমন অবস্থায় বরগাদারের নাম বাতিল কিভাবে হতে পারে।
ReplyDeleteDL & LRO sir ke application karte habe
Deleteবর্গাদার মারা গেলে অার তার যদি ওয়ারিস না থাকে সে বেপারে কি হতে পারে, এবং সেই জমি টি ১০বছর চাষ না হয় এবং খালি পরে থাকে সেখেত্রে বর্গার কি গুরত্ব থাকতে পারে।
ReplyDeleteআমার কিছু জমি বিক্রি করতে চাই কিন্তু জমিটির বর্গা আছে কিভাবে বর্গা কাটাতে হবে।
ReplyDeleteএকই প্রশ্ন
Deleteএকই প্রশ্ন
Deleteএকই প্রশ্ন
Deleteআমি ২ একর ২৮ শতক জমি ৪০ বছরেরও বেশি সময় দরে চাষ করছি। জমিটি কিন্ত চাই, কিন্ত জমির মালিক কি উচ্চ দামের কারনে জোর করে আন্য কারোর কাছে বিক্রয় করতে পারে?
ReplyDeleteBol
Deleteআমার দাদু একজন বর্গদার ছিলেন এবং 1970 সাল থেকে তিনি 2019 পর্যন্ত তিনি চাষ করেছেন সম্প্রতি দাদু মারা গেছেন। দাদুর কোনো ছেলে নেই। আমার মা ই একমাত্র উত্তরাধিকার । আমার মা কি বর্গদার হতে পারবে। জমির মালিকানা কি মা পাবে?
ReplyDeleteএটা আমার ও জিজ্ঞাসা
Deleteগত ৩০ বছর আগে দলিল মুলে ক্রয় করে এবং নিজ দখলে , এখন রেকর্ড করে দেখা যায়,সেটি বর্গা করা আছে, কিন্তু যার নামে বর্গা তার কোন অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না। কিভাবে বর্গার নাম উচ্ছেদ হবে????
ReplyDeleteআমারও একই প্রশ্ন
Deleteআমারও একই প্রশ্ন।
Deleteআমার মায়ের নামে একটি ৯০ ডেসিমাল জমি আছে তাহা উত্তাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত এবং আমরা বিগত ৫০বছর চাষ করছি কিন্তু জমির রেকর্ডে দেখাচ্ছে বর্গা,কিন্তু বর্গাদার বর্তমানে মৃত এবং তার উত্তরাধিকার একজন সম্পন্ন চাষী।কিভাবে বর্গা বাদ যাবে?
ReplyDeleteবর্গাদারের নামে রেকর্ড আছে সেইরকম ডাঙা জায়গা কি বাস্তু কনভারসেশন করা যায়?
ReplyDeleteআমারও একই সমস্যা
Deleteআমার 4 শতক জমি রয়েছে।যেখানে আমি এখন বাস করছি।বর্গা কাটা যাবে কী।বর্গাদার কেটে দিতে রাজী আছে।
ReplyDeleteHmm... Bargadarke sange niye BLRO office a jao
DeleteA mar Jami 11 big ha Jamie dag 2 to 2to dagei barca ache a mar KO no basto nei 20 bachhr share barca Chas I nei ta hale KO barca Mata babe
Deleteআমার ঠাকুর দার জমি তে ঠাকুরদার ভাইপো বর্গা আছে এটা রদ করতে কি করবো ।
ReplyDeleteএছাড়া আমার ঠাকুর দার অন্য এক জমিতে এক ব্যক্তি বর্গা আছে সেক্ষেত্রে বর্গা চাষীর সঙ্গে দলিল করে কি বর্গা কাটানো যাবে। জানাবেন plz
মালিক জমি বিক্রি করতে চাই কিন্তু বর্গাদারের অর্থ নেই।বর্গাদারের ভাই জমিটি ক্রয় করলে বর্গাদারকে জমির ভাগ দিতে বাধ্য কি?
ReplyDeleteআমি আমার জমি বিক্রি করতে চাই কিন্তু বর্গাদারের জমির পরিমানে অর্ধেক চাইছে এবং জমির রোড পজিসানের অংশ দিতে বলছে সেই ক্ষেত্রে কি করব
ReplyDeleteআমার দাদু বর্গা চাষী দাদু মারা গেছে ৷জমির মালিক মারা গেছে ৷ সেখেত্রে আমি কি করবো ,জমি ত্রখন আমি চাষ করছি ৷
ReplyDeleteবর্গাদার কে কোন ধারায় বর্গা উচ্ছেদ করা যায়
ReplyDeleteএকই প্রশ্ন আমারও
Deleteএকই প্রশ্ন আমারও
Deleteএকই প্রশ্ন আমারও
Deleteবর্গাদার কে কোন ধারায় বর্গা উচ্ছেদ করা যায়
ReplyDeleteরায়ত যদি নিজে চাষ করতে চায় তাহলে বর্গাদার কে কোন ধারা উপধারায় উচ্ছেদ করা যায়
ReplyDeleteরায়ত যদি নিজে চাষ করতে চায় তাহলে বর্গাদার কে কোন ধারা উপধারায় উচ্ছেদ করা যায়
ReplyDeleteবর্গাদার কে কোন ধারায় বর্গা উচ্ছেদ করা যায়
ReplyDeleteবর্গা দারের নাম কি ভাবে কাটা বা ডিলিট হয়
ReplyDeleteবর্গা রেকর্ড নেই অথচ গায়ের জোর এ জমি চাষ করে যাচ্ছে, কি করা যায়
ReplyDeletePaa vange dao.
Deleteআমার নামেই বর্গারেকর্ড আছে কিন্ত ১৯৭০সাল থেকে বর্গাদার অন্যজনের নাম আছে জমিটি ওয়ারিশসূত্রে আমিই চাষবাস করছি।।।বর্গাদারের নাম কীভাবে কাটাবো প্লিজ জানাবেন।।
ReplyDeleteআমার নামেই বর্গারেকর্ড আছে কিন্ত ১৯৭০সাল থেকে বর্গাদার অন্যজনের নাম আছে জমিটি ওয়ারিশসূত্রে আমিই চাষবাস করছি।।।বর্গাদারের নাম কীভাবে কাটাবো প্লিজ জানাবেন।।
ReplyDeleteআমার নামেই বর্গারেকর্ড আছে কিন্ত ১৯৭০সাল থেকে বর্গাদার অন্যজনের নাম আছে জমিটি ওয়ারিশসূত্রে আমিই চাষবাস করছি।।।বর্গাদারের নাম কীভাবে কাটাবো প্লিজ জানাবেন।।
ReplyDeleteবর্গা শালী জমিকে কিভাবে বাস্তু জমিতে কনভার্সন করা যায়?
ReplyDeleteআমার 35 ডে. জমিতে বর্গাদার আছে ওই বর্গাদারকে উচ্ছেদ কি ভাবে করবো।
ReplyDeleteভাগ ধান ও দেয় না।
ও নিজেকে জমির মালিক মনে করে।
আর বর্গার ওর বাবা ছিল এবং ওর বাবা আজ ৩ বছর আগে মারা গেছে।
9382846257 no a whatsApp karo
Deleteমসজিদের নামে জমি আছে, সেই জমি এক ব্যাক্তি বর্গা রেকর্ড করেছিল সে মারা যাওয়ার পর, তার দুই ছেলে রেকর্ড করে, বর্তমানে ছোট ছেলে মারাগেছে।
ReplyDeleteআমার প্রশ্ন 1) মসজিদের জমি কি বর্গা রেকর্ড হয়।
2) যদি হয় তাহলে ঠিক আছে, না হলে করণীয় কি।
মুর্শিদাবাদ জেলার অন্তর্গত ডোমকল পৌরসভার একটি জমি 2015 সালে আমরা 4 শতক কিনেছিলাম। জমিটি বর্গা। আমি এখন বাড়ি করতে চাই এবং যথাক্রমে লোন নিতে চাইছি। এতে বর্গাদারের কোনো সমস্যা নেই। উনি declaration দিয়েছেন। কিন্তু আমি কনভার্সন করতে পারছিনা। প্লিজ বলুন আমাকে এখন কি করতে হবে?
ReplyDeleteবরগা আইন এখন চালু আছে কী?
ReplyDeleteবর্গা আইন এখন চালু আছে কী?
ReplyDeleteআমি 1998 সালে একটি জায়গা কিনি। যার কাছ থেকে জায়গা কিনি তিনি 10 বছর আগে বর্গাদারের কাছ থেকে উপযুক্ত দাম দিয়ে কেনেন। বর্তমানে আমার নামে রেকর্ডভুক্ত হয়েছে। কিন্তু বর্গাদারের নাম থেকে গেছে। কিভাবে সুষ্টুভাবে বর্গাদারের নাম তোলা যায় দয়া করে জানাবেন।
ReplyDeleteএকই প্রশ্ন
Deleteআমি একটি জমি কিনতে চলেছি,যাতে বর্গা আছে কিন্তু গত ৩০ বছর যাবত মালিককে কোন ফসলের ভাগ দেওয়া হয় নি,এবং গত ১২ বছরযাবত চাষ হয় নি।বর্গাদার দের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল কিন্ত কোন উত্তর আসেনি। এক্ষেত্রেকি করণীয় জানালে উপকৃত হব।
ReplyDeleteবর্গাদার নিজে ওর নিজের নামাঙ্কিত বর্গাজমি মালিকের কাছে কিনে নেয়-- তাহলে নতুন রেকর্ড এ বর্গা উচ্ছেদ হবে??
ReplyDeleteআমাদের একটা জমিতে বর্কা আছে কিন্তু বর্তমানে আমার বাবা মারা গিয়েছে সে ক্ষেত্রে ওয়ারিশ হিসেবে বর্গাদার হিসেবে আমার নাম করে নেওয়া যাবে তো
ReplyDeleteSir amar baba jal jonin chas korto 50yers kinto barga ni ke kara ji
ReplyDeleteনা আপনি বর্গাদার হিসাবে জমি চাষ করতে পারবেন না, মালিক পক্ষ কে জমি ফিরিয়ে দিন,অন্যথায় আপনার জেল হতে পারে
ReplyDeleteবর্গাদার (কোনোদিন কোনো চাষ হয়নি) এবং অনুমতি দখলদারের (বিনা প্রমানে 10.5 কাঠায় নাম নথিভুক্ত করেছেন কিন্তু বাস বা ব্যাবহার করেন 6 কাঠার মতো) নাম বাতিল করা যাবে?
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteবাংলার কোন শাসক স্থায়িভাবে বর্গা চাষিদের থেকে সফলতা লাভ করে??
ReplyDeleteআমার জমিতে বর্গা আছে আমি জমিটি বিক্রি করতে চাই আমি কি ভাবে বিক্রি করবো,বা বর্গাদার দের নাম কাটা যাবে,বা যে জমি কিনবে সে কি কোনো সম্মসাই পড়বে plz জানাবেন
ReplyDeleteআমি ও আমার দাদা আমার দিদার কাছ থেকে এক একর করে জমি দানপত্র হিসাবে পাই। কিন্তু পরে দেখতে পাই আমার অংশ ও দাদার অংশ আমার নামে বর্গা হয়ে আছে। এখন আমি দাদার অংশ বর্গা খারিজ করতে চাই কি ভাবে করবো জানাবেন প্লিজ।
ReplyDeleteআমি একজন বর্গা চাষী । জমির পরিমাণ ২০ কাঠা । তবে মালিক কে ফসলের ভাগের সাথেও কি আমি জমির ভাগ পেতে পারি । কেননা আমর বাবা বলেন ১৫ কাঠা আমাদের এবং ৫ কাঠা মালিক কে দিতে হবে । এটা কি ঠিক ??¿
ReplyDeleteআমার বর্গা জমি আছে ২০ কাঠা । জমির মালিক মারা গেছেন বহু বছর আগে । তার
ReplyDeleteপুএকে প্রতি বছর ১০০০ টাকা করে দেওয়া হয় । এবং আমরা বর্গা চাষী হিসেবে চাষ করি । আমার প্রশ্ন হচ্ছে ফসল এর ভাগের সাথে , জমির ভাগ কি পেতে পারি ????
জমির দাগ নম্বর জানতে চাই
ReplyDeleteবর্গা জমি মালিক কিভাবে অন্যের কাছে বিক্রি করতে পারবে তার process টা একটু জানাবেন। বর্গাদার অর্ধেক জমি নিয়ে নিয়েছে মীমাংসার মাধ্যমে ,বাকি অর্ধেক জমি অন্য্ ব্যক্তির কাছে বিক্রি কিভাবে করা যাবে যেন পরবর্তীতে বর্গাদার কোনো ঝামেলা না করতে পারে, কারন বর্তমান যুগে অনেকেই বেইমানি করে ।।
ReplyDeleteসি এসের সময় যারা বর্গা দং ছিল তাদের সাথে জোত দারের কোন লিখিত কিছু পাওয়া যায়
ReplyDeleteদীর্ঘ প্রায় ৪০-৫০ বছর যাবৎ বর্গাদার
ReplyDeleteজমি চাষ না করলে বর্গাদার উচ্ছেদ করা যাবে?
দীর্ঘ প্রায় ৪০-৫০ বছর যাবৎ বর্গাদার
ReplyDeleteজমি চাষ না করলে বর্গাদার উচ্ছেদ করা যাবে?
কোনো প্রতিষ্ঠানের জমি বর্গা হিসেবে রাখা যায়?
ReplyDeleteBarga Jami ki vaba sold korbo??
ReplyDeleteবর্গা চাষী মারা গেছে এবং তার কোনো ছেলে ও মেয়ে নাই।তাহলে কী জমির মালিক কি বর্গা কাটাতে পারবে না
ReplyDeleteবতর্মানে জমি বর্গা করা যায় কি? এর কোনো আইন আছে কি?
ReplyDeleteHi
ReplyDeleteআমার বাবা 40 years মারা গেছে বাপী র নামে 19 sotok jomi আছে সেই jomi te আবার ওনো akjon borga dar আছে সেও মারা গেছে তাহওলে jomi থেকে borga ta ki করে তুল বো please sir reply
ReplyDeleteআমার জমি বরগা করা আছে, আগে বর্গাদার জমি চাষ করতো, তারপর আমরা টাকা দিয়ে সেটেলমেন্ট করি, বর্তমানে জমিটি আমরা চাষ করি, গত 15 বছর ধরে আমরা চাষ করছি, বর্গাদার কে টাকা দিয়েছি তার দরুন একটি লিখিত করা ছিল তাতে গ্রাম পঞ্চায়েতের সাইন ছিল ছিল, আমি এখন এই বরগা কাটবো কিভাবে।
ReplyDeleteদীর্ঘ ৩০ বছর জমি চাষ করার পর,বগাদারকে কি জমির মালিক জমির চাষ বন্ধ করে দিয়ে অন্যজনকে দিয়ে চাষ করাতে পারে কি? যদি পারে তাহলে বগাদারের কি করণীয় একটু জানাবেন প্লিজ।
ReplyDeleteAmi ekti jomi kinte chai. Jomi ti barga jomi. Kintu rayat o bargadar dujon ai jomi bikri korete raji. se khetre bargadar k kichu % dite hobe. Arokom jomi ki kena uchit ar se khetre ki barga kete jabe
ReplyDelete১৮ ডেসি জমি আছে গ্রামে,রেকর্ডে আছে শহরি।বর্গা আছে রেকর্ডে।কিন্তু বাস্তবে বর্গাচাষীর কোনো অস্তিত্ব নাই।বর্গা কি কাটা যাবে?
ReplyDeleteমালিক মোট ৬০শতকজমি ৫৮শতকজমি বগা হয় কি? আর বগার চাষি যদি ২০ বৎসর ভাগ না দেয় তাহলে বর্গা চাষির কি করা উচিত?
ReplyDeleteমালিক জমি বিক্রয় করেছে 30 বৎসর আগে, তখন থেকে আমরা চাষ করছি।বর্গা চাষী মারা গেছেন 25 বৎসর আগে।নতুন ভাবে জমি রেকর্ড করার পরও দলিলে বর্গা চাষীর নাম রয়ে গেছে। বর্তমানে বর্গা চাষীর দুটি সাবালক ছেলে আছে।
ReplyDeleteভবিষ্যতে অধিকার নিয়ে কোনো সমস্যা হতে পারে?
একটি জমি বর্গা ছিল ।ওই জমির বর্গাদার মারা যায়। ওই বর্গাদারের কোন ওয়ারিশ নেই এবং ছিল না এবং কোনভাবে বর্গা করার জন্য কোন আবেদন করেন নাই। 1965 সালে। ওই জমি ভাগচাষী হিসাবে চাষ করি কিন্তু নথিভূক্ত হয় নাই পরে তা ধীরে ধীরে ক্রয় করা হয় কিন্তু এখন ওই মন্তব্যের ঘরে বর্গা জমি বর্গাদারের নাম মৃত হিসাবে থেকে যায় এখন এর কাটানোর উপায় কি কাছে আবেদন করতে হবে
ReplyDeleteজমির রেকর্ডের মন্তব্য নিচে লেখা আছে ।20 র খ ধারা প্রজোয। এর মানে কি
ReplyDeleteস্যার,,,23 খ ধরা প্রযোজ্য,,, মানে বললে খুবই উপকৃত হব।
ReplyDelete1)বর্গা আইন কত সালে শুরু হয়?
ReplyDelete2)বর্গা আইন কত সালে রদ হয়?
41a dhara mote hostantar yogya noy lekha ache . Eta baba cheleka kore dite parbe
ReplyDeleteবর্গা চাষি মারা গেলে তার ভাইয়ের ছেলেরা কি বর্গা চাষি হবে
ReplyDeleteআমি কি আমার ভাইয়ের নামে বর্গা করাতে পারবো
ReplyDeleteজমির মালিক চাইলে কি যে কোন সময় বর্গা চাষীকে জমি চাষ করা থেকে বিরত রাখতে পারবে।
ReplyDeleteকি ভাবে ?
Deleteআমার দাদু একজন বর্গদার ছিলেন এবং 1944 সাল থেকে তিনি চাষ করেছেন সম্প্রতি দাদু মারা গেছেন।পরে জানতে পারলাম দাদুর নাম ভুল আছে। দাদুর নাম কি ঠিক করা যেতে পারে ।
ReplyDeleteReply
Bakar jubak ar ki barga hoba
ReplyDeleteআমাদের ১০২ শতক জমি বর্গারেকর্ড হয়েছে ১৯৭৮ সালে। মূল যিনি বর্গাদার তিনি নিজে জমি চাষ করতেন এবং নিয়মিত ভাগ দিতেন।বিগত ১০ বছর হল তিনি বয়েসের কারনে আর জমি চাষ করেন না। তার তিন সন্তান বেশির ভাগ জমি অন্য চাষিদের লিজ হিসাবে চাষ করায়।বিগত দশবছর হল তারা কোন ফসলের ভাগ দিচ্ছে না।জমি আমার বাবার নামে যিনি দুবছর হল গত হয়েছেন।আমরা তিন ভাই এক বোন আমাদের বর্গাসহ মোট জমির পরিমান যা বাবার নামে আছে তা হল দশ বিঘার মত। অপরপক্ষে বর্গাদারের আমাদের ঐ বর্গা জমি ছাড়া আর কোন জমি নেই।
ReplyDeleteএখন প্রশ্ন হল আমরা ভায়েরা এই দু বছর ধরে বার বার কথা বলেও কোন ভাগ আদায় করতে পারিনি। কী আইনি পদক্ষেপ গ্রহন করা যায়? বর্তমানে দোফসলি জমিতে বর্গাদারের কত অংশ ভাগ দেবার কথা তাও জানাবেন।
যদি কোনো বর্গাদার মারা যান, তাহলে তার ওয়ারিশ গণ কি শর্তে ওই বর্গদার এর স্বত্বের মালিক হবেন?
ReplyDelete46 ডি জমির 15ডি বর্গা কাটা যাবে?
ReplyDeleteAmar jomi Jodi kauke chas korte diye... tahole ki sei chasi amar jomi borga korte parbe
ReplyDeleteবর্গা দার অনেক দিন আগে মারা গেছে আমি কী জমি ফিরে পাবো
ReplyDeleteআমি ২শতক বর্গা জমি কিনেছি । কিন্তু জমিটির শ্রেণী পরিবর্তন না করে কি আমি সেখানে বাড়ি করতে পারবো।
ReplyDeleteভাগ চাষ আধিকারিকটি কে হন ?
ReplyDeleteHi
ReplyDeleteআমি একজন ভাগ চাষী আমার নামে কোনো বগা নেই, আমার দাদার নামে বগা আছে আমার দাদার চাকরি করতেন এখন রিটান হয়েছেন , এবং এখন তার নামে থাকা বগা কাটা হয়েছে। কিন্তু আমি 2বিঘা জমি চাষ করি সেখান থেকে ও আমাকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে। আমি একজন কি করবো বলবেন
ReplyDeleteআমি ভাগ চাষী 60বছর জমি চাষ করে আসছি এখন জমির মালিক আমাকে উচ্ছেদ করবে কি করণীয় আমার
ReplyDeleteফসল ভাগের রসিদ বগাদার দেবে না মালিক দেবে plz জানাবেন
ReplyDelete